1. admin@samokalbarta.com : admin :
বৃহস্পতিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৫:২৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সাকিবের আয় বছরে ৫ কোটি ৫৫ লাখ ৭১ হাজার ২৬২ টাকা ৭ ডিসেম্বর মাগুরা মুক্ত দিবস মাগুরার শ্রীপুরে জমি দখল ও জীবননাশের হুমকি, থানায় জিডি সাকিবের পক্ষে সবাইকে মাঠে নামার নির্দেশ সাইফুজ্জামান শিখরের বিশ্বসেরা অলরাউন্ড সাকিব আল হাসানকে ফুলেল শুভেচ্ছা দিল ঢাকর বুকে একখণ্ড মাগুরা মাগুরা-১ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান মাগুরা থেকে দুই জঙ্গি আটক মাগুরার শ্রীপুরে ১১ জন ঝরে পড়া শিক্ষার্থীদেরকে স্কুলে ফেরালেন জেলা প্রশাসক আবু নাসের বেগ ইসলামী ব্যাংকে রেমিট্যান্স এনে ওয়াশিং মেশিন জিতলেন মাগুরা শাখার গ্রাহক আলেয়া নির্বাচনী তফসিল ঘোষণাঃ মাগুরায় জেলা আওয়ামী লীগের আনন্দ মিছিল

মাগুরায় শিক্ষা দিবস উপলক্ষে সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা, আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

আজকের মাগুরা ডেস্ক
  • আপডেট সময় : শনিবার, ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০২২
  • ১০৯ বার পঠিত

মাগুরায়  শিক্ষা দিবস উপলক্ষে সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা, আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

মাগুরা প্রতিনিধ

মহান শিক্ষা দিবস উপলক্ষে আজ ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২২ শনিবার সকাল সাড়ে ১০টায় শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট মাগুরা জেলা শাখার উদ্যোগে কুইজ প্রতিযোগিতা, আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত হয়।

সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট মাগুরা জেলা শাখার সংগঠক গোলাম পারভেজের সভাপতিত্বে সভায় আলোচনা করেন বাম গণতান্ত্রিক জোট মাগুরা জেলার সমন্বয়ক শিক্ষাবিদ কাজী নজরুল ইসলাম ফিরোজ, বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল-বাসদ মাগুরা জেলা শাখার আহ্বায়ক প্রকৌশলী শম্পা বসু, বাসদ মাগুরা জেলা শাখার সদস্য সচিব ভবতোষ বিশ্বাস জয়, সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য লাবনী সুলতানা। সভা পরিচালনা করেন সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট মাগুরা  জেলা শাখার সংগঠক মোঃ রমজান।

বক্তাগণ বলেন, ১৯৬২ সালে স্বৈরাচারী আইয়ুব সরকার তৎকালীন শিক্ষা সচিব এসএম শরিফের নেতৃত্বে একটি শিক্ষা কমিশন গঠন করে প্রণয়ন করেছিল চরম বৈষম্যমূলক শিক্ষানীতি, যা শরিফ কমিশন নামে পরিচিত। ‘টাকা যার শিক্ষা তার’ এ মূলমন্ত্রকে ধারণ করে শিক্ষাকে পণ্যে পরিণত করে একটি বিশেষ শ্রেণির হাতে তুলে দেয়ার প্রস্তাবসহ একটি সাম্প্রদায়িক শিক্ষানীতি এদেশের জনগণের কাঁধে চাপিয়ে দিতে চেয়েছিল তৎকালীন আইয়ুব সরকার। এ চরম বৈষম্যমূলক শিক্ষানীতির বিরুদ্ধে তৎকলীন  ছাত্রসমাজ ১৭ সেপ্টেম্বর (১৯৬২) হরতাল আহ্বান করে এবং এর সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করে পেশাজীবী, শ্রমিক, কৃষকসহ সর্বস্তরের মানুষ। ১৭ সেপ্টেম্বর সকাল ৯টায় বের হয় ছাত্র-জনতার বিরাট মিছিল। মিছিলটি যখন হাইকোর্ট পার হয়ে আবদুল গণি রোডে প্রবেশ করে তখন অতর্কিতভাবে পুলিশ গুলিবর্ষণ শুরু করে। শহীদ হন বাবুল (ছাত্র), গোলাম মোস্তফা (বাস কন্টাক্টর), ওয়াজিউল্লাহ (গৃহভৃত্য)সহ নাম না জানা অনেক ছাত্র। ছাত্র জনতার সম্মিলিত প্রতিরোধে আয়ুব সামরিক জান্তার সরকার এ শিক্ষানীতি বাস্তবায়ন থেকে পিছু হটে। এরপর থেকে ১৭ সেপ্টেম্বর শিক্ষা দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে ।

 

বক্তাগণ আরও বলেন, এই ২০২২ সালে যখন আমরা ৬০তম শিক্ষা দিবস পালন করছি, যখন বাংলাদেশের স্বাধীনতার ৫১ বছর পার হয়ে গেছে, তখন কতটুকু অর্জিত হয়েছে শিক্ষা দিবসের চেতনা? যে “টাকা যার শিক্ষা তার”  নীতির বিরুদ্ধে ছিল এই আন্দোলন আজও তো দেশের শিক্ষানীতি তাই। বরং শিক্ষাক্ষেত্রে বৈষম্য আরও বেড়েছে । শিশু শ্রম, বাল্যবিবাহ বেড়েছে ভয়াবহভাবে।শিক্ষাক্ষেত্র থেকে ঝরে পরেছে অনেক শিক্ষার্থী।সভা থেকে শিক্ষার বাণিজ্যিকীকরণ বন্ধ; সর্বজনীন, বৈষম্যহীন, বিজ্ঞানভিত্তিক শিক্ষাব্যবস্থা চালুর দাবি করা হয়  ।

 

 

 

 

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা