আসন্ন জেলা আঃ লীগের সম্মেলনে শেখ শামীমকে গুরুত্বপূর্ণ পদে দেখতে চাই এলাকাবাসী

আগামী ১৪ ই মে মাগুরা জেলা আওয়ামীলীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। উক্ত সম্মেলনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের নিবেদিত প্রাণ সৎ ও যোগ্য, অন্যায় ও দূর্নীতির বিরুদ্ধে আপোষহীন জননেতা ক্লীন ইমেজের রাজনীতিবিদ সাবেক তূখড় ছাত্রলীগ নেতা শেখ শামীমকে জেলা আওয়ামীলীগের গুরুত্বপূর্ণ পদে দেখতে চাই মাগুরা বাসী।
চলমান দেশব্যাপী আওয়ামী রাজনীতিকে ঢেলে সাজানোর প্রক্রিয়ায় বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সভানেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার নির্দেশনা মোতাবেক আগামী শনিবার মাগুরা জেলা আওয়ামীলীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে।
বাংলাদেশের উন্নয়নের কারিগর, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখতে ও মাগুরায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দূর্গ তৈরী এবং মাগুরা জেলা আওয়ামী লীগকে সুসংগঠিত করতে জেলা আওয়ামী লীগের গুরুত্বপূর্ণ পদে শেখ শামীমের নেতৃত্বের বিকল্প নেই বলে মনে করছেন মাগুরবাসী।
সরাসরি শেখ শামীমের সঙ্গে কথা বললে তিনি বলেন

৯০ দশক থেকে রাজনৈতিক জীবন শুরু ১৯৯১ সালে মাগুরা এ জি একাডেমি স্কুল শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত হয়।

পরবর্তী ১৯৯৩ সালে এজি একাডেমি স্কুল শাখার সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়,

তখনকার সময়ে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের খুজে পাওয়া যেত না, নেতা কর্মী তৈরি করার জন্য সিনিয়র নেতাদের নির্দেশক্রমে ও সহযোগিতায় মাগুরা শহরের আশেপাশে বিভিন্ন ইউনিয়নের স্কুল গুলাতে

বাইসাইকেল চালিয়ে গিয়ে স্কুল কমিটি সম্পন্ন করি। তখন কার সময় ছাত্রলীগের কর্মী খুঁজে পাওয়া যেত না তাই এইভাবে কর্মি তৈরি করি।
পরবর্তী কলেজ জীবনে ১৯৯৫ সালে মাগুরা আদর্শ ডিগ্রী কলেজে ছাত্র লীগের সম্মেলনে নির্বাচনের মাধ্যমে সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত হই এবং
পরবর্তীতে দীর্ঘসময় সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করি, কলেজ জীবন শেষ করে মাগুরা জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক কমিটির ৭ জনের মাঝে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব প্রাপ্ত সদস্য হিসাবে আমি নির্বাচিত হয়।
পরবর্তী সময় ২০০৪ সালে মাগুরা জেলা কৃষক লীগের সম্মেলনের মাধ্যমে মাগুরা জেলা কৃষকলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হয়।
বিগত রাজনৈতিক জীবনে বিরোধীদলীয় রাজনৈতিক আন্দোলন-সংগ্রাম করতে গিয়ে
১৭ টি রাজনৈতিক মামলায় শিকারে পরিণত হতে হয়।
ওয়ান-ইলেভেনে সেনাবাহিনীর হাতে গ্রেফতার হয়ে রাজনৈতিক মামলার কারণে অমানবিক নির্যাতনের শিকার হতে হয় আজও সেই শারীরিক নির্যাতনের ব্যথা শরীরে বয়ে বেড়াতে হয়।