1. admin@samokalbarta.com : admin :
মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪, ১২:১০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
মাগুরায় বিশ্ব হাতধোয়া দিবস পালিত মাগুরায় সাবেক প্রতিমন্ত্রীর এপিএস এর বিরুদ্ধে ১৩ বছর স্কুলে অনুপস্থিত থেকে বেতন তোলার অভিযোগের সত্যতা মিলেছে । মধুখালীতে চন্দনা-বারাসিয়া নদীতে ঐতিহ্যবাহী নৌকা বাইচ অনুষ্ঠিত মাগুরার মহম্মদপুরে চলছে রমরমা অবৈধ বালু ব্যবসা সকল ধর্মের মানুষ তাদের ধর্মীয় কার্যকলাপ ইজ্জত, সম্মান ও নিরাপত্তার সাথে পালন করবেঃ মাগুরায় জামায়াতে আমির ডাঃ শফিকুর রহমান ফ্যাসিবাদী স্বৈরাচারী সরকার পতন আন্দোলনের সংঘটিত গণহত্যার বিচার, দুর্নীতিবাজদের গ্রেফতার ও সম্পাদ বাজেয়াপ্ত করতে হবেঃ শায়েখে চরমোনাই মাগুরায় বিশ্ব সাদাছড়ি নিরাপত্তা দিবস উদযাপন। মাগুরায় গণ অধিকার পরিষদের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠন দুর্গা পূজায় পরাজিত অপ শক্তির সকল ষড়যন্ত্র রুখে দিয়েছে জনগণ -মাগুরায় নিতাই রায় চৌধুরী বাংলাদেশে সংখ্যালঘু তত্ব বিএনপি বিশ্বাস করে না- মাগুরায় বিএনপি নেতা মনোয়ার হোসেন খান

পানির অভাবে পাট জাগ দেয়া নিয়ে দুশ্চিন্তা

সনতচক্রবর্ত্তী বিশেষ প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : শুক্রবার, ১৪ জুলাই, ২০২৩
  • ৯৪ বার পঠিত

ফরিদপুর জেলায় বোয়ালমারী উপজেলার পাটের ফলন ভালো হলেও পানির অভাবে অনেকে খেতেই পাট ফেলে রেখেছেন। এবার বৃষ্টি কম হওয়ায় ডোবায় পানি নেই। তাই পাট জাগ দিতে পারেননি অনেক কৃষক। মাঠে ফেলে রাখা পাটের আঁশও শুকিয়ে যাচ্ছে। পাট জাগ দিতে না পেরে বেকায়দায় কৃষক।

কৃষকরা বলছেন, এ বছর রোগবালাই থাকা সত্ত্বেও পাটের ফলন ভালো হয়েছে। আবার দামও গত বছরের চেয়ে বেশি। এতে পাট চাষে লাভের আশা দেখছেন তারা। তবে বৃষ্টি না হওয়ায় খাল-বিলসহ বিভিন্ন ডোবা ও নালায় পর্যাপ্ত পানি নেই। এ কারণে কৃষকরা পাট কাটতে পারছেন না। অনেকেই আবার ভারী বৃষ্টিপাতে বিভিন্ন ডোবা-নালা পানিতে ভরাটের আশায় পাট কাটা শুরু করেছেন। কিন্তু কাঙ্ক্ষিত বৃষ্টির দেখা না পেয়ে পানির অভাবে পাট জাগ দিতে পারছেন না।

এদিকে অনেকে বাধ্য হয়ে শ্যালোমেশিন ও মোটর দিয়ে ডোবা-নালায় পানি তুলে পাট জাগ দিচ্ছেন। এতে তাদের বাড়তি টাকা গুনতে হচ্ছে। আবার অনেকে খাল-বিলে ও জলাশয়ে সামান্য জমাট বাঁধা পানিতে পাট-জাগ দিচ্ছেন। এ অবস্থায় ভালো ফলন হলেও লোকসান গুনতে হবে বলে আশঙ্কা করছেন কৃষিকরা।

সরেজমিনে জেলার বোয়ালমারী উপজেলার বিভিন্ন ফসিল মাঠে গিয়ে দেখা যায়, কৃষককেরা ক্ষেত থেকে পাট কাটতে শুরু করেছেন। কাটা পাট থেকে পাতা ঝরার জন্য ক্ষেতেই সারিবদ্ধভাবে শুইয়ে রাখা হয়েছে। আবার কেউ কেউ সড়কের পাশে ডোবা অথবা জলাশয়গুলোতে পাট পচাতে জাগ দিচ্ছেন।

পাটচাষি জুয়েল সেখ বলেন , চৈত্র বৈশাখ মাসে পাট বীজ বপন করা হয়। আষাঢ় শ্রাবণ মাসে কাটা হয়। এ বছর আবহাওয়ার অনুকূল না থাকলেও পাটের ফলন ভালো হয়েছে। তবে এ বছর বৃষ্টি কম হয়েছে। এলাকার খাল, বিল, পুকুর, জলাশয়ে পর্যাপ্ত পানি নেই। এ কারণে অতিরিক্ত অর্থ খরচ করে যেসব ডোবা ও জলাশয়ে পানি জমেছে সেখানে নিয়ে পাট জাগ দেওয়া লাগছে।

কৃষক হালিম মোল্লা বলেন, ৩ বিঘা জমিতে পাট চাষ করেছি। জমির আশেপাশে কোনো ধরনের খান বিল নেই। তাই ঘোড়ার গাড়িতে করে পাট নিয়ে দূরের একটি পুকুরে জাগ দিতে নিচ্ছি। এতে সময় ও টাকা বেশি খরচ হচ্ছে।

বোয়ালমারী কৃষি কর্মকর্তা প্রীতম কুমার হোর বলেন, এ অঞ্চলে এবার পাট ভালো হয়েছে। তবে পানির অভাবে পাট জাগে সমস্যা হচ্ছে। বৃষ্টির পরিমাণ বাড়লে সমস্যা কেটে যাবে বলে জানান তিনি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ জাতীয় আরও খবর

ফেসবুকে আমরা